২৭ এপ্রিল

২০০২

প্রথম বোলার হিসেবে ১০০ মাইলের ব্যারিয়ার ভেঙেছিলেন শোয়েব আখতার। লাহোরে নিউজিল্যান্ডের ক্রেইগ ম্যাকমিলানকে করা একটি ডেলিভারির গতি ছিল ঘণ্টায় ১০০.০৪ মাইল। যদিও পরিমাপক যন্ত্রটা নিজেদের বেঁধে দেওয়া মানদণ্ড পূরণ করেনি বলে একে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়নি আইসিসি। তবে এর পরের বছর স্বীকৃতি না দিয়ে আর পারেনি আইসিসি, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১০০.২ মাইলের গোলাটি যে ছুড়েছিলেন বিশ্বকাপে, বলটি খেলেছিলেন নিক নাইট।

১৯৯৩

'টু ডব্লিউ' তখন ফর্মের চুড়োয়, পাকিস্তান তাই ক্যারিবিয়ানে গিয়েছিল সিরিজ জয়ের আশা নিয়েই। কিন্তু ফল হয়েছিল উল্টো, তিন ম্যাচের সিরিজ হেরে এসেছিল ২-০ ব্যবধানে। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শেষ হয়েছিল এ দিনে, পাকিস্তানকে ফলো-অনে ফেলে দশ উইকেটে জিতেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আগের ম্যাচে ত্রিনিদাদে দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরির পর বারবাডোজে প্রথম ইনিংসেই সেঞ্চুরি করেছিলেন ডেসমন্ড হেইন্স, একই ইনিংসে ৯০ বলে ৮৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছিলেন ফিল সিমন্সও। তাঁদের ইনিংসের জবাব ছিল না পাকিস্তানের কাছে, যদিও মাত্র দ্বিতীয় টেস্টেই ৯২ রানের ইনিংস খেলেছিলেন বাসিত আলী।

১৯৮৯

হামিশ রাদারফোর্ডের জন্ম। বাবা কেন রাদারফোর্ডের অভিষেক দুঃস্বপ্ন (প্রথম সাত ইনিংসে ১২ রান) ছেলে ভুলিয়েছিলেন অভিষেক ইনিংসেই ১৭১ রানের ইনিংসে। ডানেডিনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে করা সেঞ্চুরিটি কোনো অভিষিক্তের ব্যাটে দশম সর্বোচ্চ। যদিও এরপরে টেস্ট ক্যারিয়ার গতি পায়নি তেমন, ১৬ টেস্টের ক্যারিয়ারের শেষটি খেলেছেন ২০১৫ সালে। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দশা আরও নিদারুণ, চার ম্যাচে রান মাত্র ১৫!

অনুসন্ধান করুন