১৬ আগস্ট

২০০৯

সাঈদ আনোয়ারের পাশে কভেন্ট্রি

চার্লস কভেন্ট্রির প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি ওটাই, আর ওই সেঞ্চুরিতেই ওয়ানডেতে তখনকার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ সংগ্রহের রেকর্ড ছুঁয়েছিলেন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৫৪ বলে করেছিলেন অপরাজিত ১৯৪। বাংলাদেশের সামনে লক্ষ্যও দাঁড় হয়েছিল তিন শ'র বেশি, যা এর আগে কখনোই তাড়া করতে পারেনি তারা। তবে সেদিন তামিম ইকবালের ১৫৪ রানে লক্ষ্যে পৌঁছেছিল ঠিকই।

২০০০

ইনডোর ক্রিকেট!

প্রথমবারের মতো ছাদঢাকা স্টেডিয়ামে খেলা হয়েছিল ক্রিকেট। মেলবোর্নের কলোনিয়াল স্টেডিয়ামে স্টিভ ওয়াহ ও মাইকেল বেভানের ২২২ রানের জুটিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।

১৯৭৪

শুভ জন্মদিন, শিবনারায়ণ চন্দরপল!

শিবনারায়ণ চন্দরপলের জন্ম। ১৯৯৩ সালে অভিষেকের সময় কৈশোরও পেরোননি তিনি, ১৯৭৩ সালে এলকেমেদো উইলেটের পর প্রথম টিন-এজার হিসেবে খেলেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে। ক্যারিয়ারের প্রথম ৫৩ টেস্টে করেছিলেন দুটি সেঞ্চুরি, পরের ২৩ টেস্টে ৭ সেঞ্চুরির সঙ্গে পেয়েছিলেন দ্বিগুণ সংখ্যক হাফ সেঞ্চুরি। নিজের ১৪০তম টেস্টে পেয়েছিলেন ১০০০০ টেস্ট রানের দেখা। উইকেট আঁকড়ে পড়ে থেকে ম্যাচ বাঁচানোর যে সুনাম ছিল তাঁর, এটাও অনেকটা সেরকম ইনিংসই ছিল।

১৯৫০

`দৌস্ টু লিটল প্যালস অব মাইন`

আলফ ভ্যালেন্টাইনের ইনিংসে ষষ্ঠ, ম্যাচে দশম, সিরিজে ৩৩তম উইকেটেই ইতিহাস। ইংল্যান্ডকে দ্বিতীয় ইনিংসে ১০৩ রানে গুটিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতেছিল ওভাল টেস্ট, সঙ্গে প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছিল ৩-১ ব্যবধানে।

১৯৫০

শুভ জন্মদিন, জেফ টমসন!

জেফ টমসনের জন্ম। ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রুততম বোলার হিসেবে যাঁর নামটাই মনে পড়ে অনেকের। অভিষেক ম্যাচটা অবশ্য ভুলে যাওয়ার মতো, ১১০ রান খরচ করেও উইকেট পাননি কোনো। তবে এরপর চালিয়েছেন ধ্বংসযজ্ঞ। ১৯৭৪-৭৫ অ্যাশেজে ইংল্যান্ডকে ধসিয়ে দিয়েছিলেন ভয়ংকর গতি আর বাউন্সে, নিয়েছিলেন ৩৩ উইকেট। ডেনিস লিলির সঙ্গে গড়েছিলেন ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সফল বোলিং-জুটি। তবে ইনজুরির কারণে থামতে হয়েছে ৫১ টেস্টেই। উইকেট ঠিক ২০০।

১৯০৫

প্রথম বদলি উইকেটরক্ষক

প্রথমবারের মতো ক্রিকেট দেখেছিল বদলি উইকেটরক্ষক। ওভালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কিপিং করতে নেমে জর্জ হার্স্টের বলে ওয়ারউইক আর্মস্ট্রংয়ের ক্যাচ নিয়েছিলেন আর্থার জোন্স।

অনুসন্ধান করুন