২৫ মার্চ

২০১৮

বল টেম্পারিংয়ের অভিযোগে আইসিসি এক ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করেছিল অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ।

২০১৩

বে হিলে আরনল্ড পামার আমন্ত্রণমূলক টুর্নামেন্ট জিতে ২৯ মাসের মধ্যে প্রথমবারের মতো র‍্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বরে উঠেছিলেন গলফার টাইগার উডস।

২০০৭

বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো সুপার এইটে উঠেছিল বাংলাদেশ। ত্রিনিদাদে বৃষ্টিভেজা ম্যাচে বারমুডাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে আসে এ গৌরব।

১৯৯৯

মেহরাব হোসেন অপির ব্যাটে ওয়ানডেতে প্রথম সেঞ্চুরি দেখেছিল বাংলাদেশ। ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে মেরিল ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১০১ রান করেছিলেন তিনি। উদ্বোধনী জুটিতে শাহরিয়ার হোসেনের সঙ্গে ১৭০ রান রেকর্ড হিসাবে টিকে ছিল অনেক দিন।

১৯৯৫

ধর্ষণের অপরাধে তিন বছর সাজা খেটে জেল থেকে ছাড়া পেয়েছিলেন বক্সার মাইক টাইসন।

১৯৯২

খাদের কিনারা থেকে উঠে এসে বিশ্বকাপ জিতেছিল ইমরান খানের 'কর্নার্ড টাইগার্স''। ইমরানের ৭২ রানে এমসিজিতে অনুষ্ঠিত ফাইনালে ইংল্যান্ডকে ২২ রানে হারিয়েছিল পাকিস্তান। ৯০ ছাড়ানো স্ট্রাইক রেটে ৪৫৬ রান করে টুর্নামেন্ট-সেরা হয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের মার্টিন ক্রো।

১৯৯১

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অ্যালান বোর্ডারের বোলিং-গড় ঈর্ষা জাগায় রে লিন্ডওয়াল, ডেনিস লিলি কিংবা কিথ মিলারদের মনেও। আজকের দিনে গায়ানা টেস্টে করেছিলেন আরেকটি মনে রাখবার মতো স্পেল। নয় বলের মধ্যে কোনো রান না দিয়েই চার উইকেট, ইনিংস শেষ করেছিলেন ৬৮ রানে ৫ উইকেট নিয়ে।

১৯৭৩

করাচি টেস্টের একই ইনিংসে ৯৯ রানে আউট হয়েছিলেন পাকিস্তানের মfজিদ খান আর মুশতাক মোহাম্মদ। দু'দিন পরে ডেনিস অ্যামিসও একই রানে আউট হলে টেস্ট ক্রিকেট দেখেছিল অদ্ভুত এক হ্যাটট্রিক।

১৯৫৮

আমেরিকার সুগার রে রবিনসন জিতেছিলেন পঞ্চম বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা । প্রথম বক্সার হিসেবে পাঁচটি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ের রেকর্ড।

১৯৪৭

টেস্ট ক্রিকেটে স্যার ওয়ালি হ্যামন্ডের শেষ দিন। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চ টেস্টে ইংল্যান্ডের একমাত্র ইনিংসে করেছিলেন ৭৯ রান।

১৮৮৫

প্রথমবারের মতো পাঁচ টেস্টের সিরিজ দেখেছিল ক্রিকেট। অস্ট্রেলিয়াকে তাদেরই মাঠে ৩-২ ব্যবধানে হারিয়ে সিরিজ জিতেছিল ইংল্যান্ড। মজার ব্যাপার, পাঁচ টেস্টেই অপরিবর্তিত ছিল ইংল্যান্ড একাদশ।

অনুসন্ধান করুন