২৭ জুলাই

১৯৯০

মোহাম্মদ আজহারউদ্দীনের ১২১ রানের কারণে ম্যাচটাকে মনে রাখা যেতে পারে, মনে রাখা যেতে পারে কপিল দেবের চার ছক্কা কিংবা অনেকটা দৌড়ে শচীন টেন্ডুলকারের নেওয়া ক্যাচের কারণেও। তবে গ্রাহাম গুচ মনে রেখেছেন তাঁর ক্যারিয়ার-সেরা ৩৩৩ রানের ইনিংসের জন্য। পরে দ্বিতীয় ইনিংসেও করেছিলেন ১২৩। সব মিলিয়ে এক টেস্টে ৪৫৬ রানের চেয়ে বেশি স্কোর করার রেকর্ড নেই আর কারও।

১৯৭৪

ওয়ারউইকশায়ারের হয়ে গ্লস্টারশায়ারের বিপক্ষে ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেটে তখনকার রেকর্ড ৪৬৫ রানের জুটি গড়েছিলেন রোহান কানহাই আর জন জেমসন। ম্যাচটা ওয়ারউইকশায়ার জিতেছিল ইনিংস ও ৬১ রানে।

১৯৬৯

জন্টি রোডসের জন্ম। ৫২ টেস্ট খেলে ৩৫.৬৬ গড়ে ২৫৩২ রান করেছেন, ওয়ানডেতেও রান করেছেন প্রায় ৬০০০। তবে জন্টিকে এসব কারণে কে-ই বা মনে রাখতে গিয়েছে। ২২ বছরের এক ছোকরা উড়ে গিয়ে স্টাম্প উপড়ে রান আউট করে দিলেন ইনজামাম-উল-হককে, জন্টি তো এই দৃশ্যেই ধ্রুব হয়ে আছেন।

১৯৫৫

অ্যালান বোর্ডারের জন্ম। ১৯৭৯ ওয়ার্ল্ড সুপার সিরিজের সময় ডাক পেয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া দলে, অজি দলের ব্যাটিংয়ের স্তম্ভ হয়ে রইলেন পরের ১৫ বছরের জন্য, ক্যাঙারুদের প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপাও এসেছিল তাঁর নেতৃত্বেই। যখন অবসর নেন, নামের পাশে সবচেয়ে বেশি টেস্ট (১৫৬), সবচেয়ে বেশি রান (১১,১৭৪), সবচেয়ে বেশি ম্যাচে অধিনায়কত্ব (৯৩), সবচেয়ে বেশি ক্যাচের (১৫৬) রেকর্ড সঙ্গে করেই গিয়েছিলেন। অ্যালিস্টার কুকের আগে টানা সবচেয়ে বেশি টেস্ট খেলার রেকর্ডও তাঁরই ছিল (১৫৩)।

১৯৪৮

ডন ব্র‍্যাডম্যানের ২৯তম সেঞ্চুরি এই দিনে। হেডিংলিতে তখনকার রেকর্ড সর্বোচ্চ ৪০৪ রান তাড়া করতে নেমে ব্র‍্যাডম্যান করেছিলেন ১৭৩, দীর্ঘ সময় তাঁকে সঙ্গ দেওয়া আর্থার মরিস করেছিলেন ১৮২। অস্ট্রেলিয়া জিতেছিল ৭ উইকেটে।

১৯৩৬

ওল্ড ট্রাফোর্ডে ভারত আর ইংল্যান্ড মিলে এক দিনে তুলেছিল ৫৮৮ রান, যা রেকর্ড হিসেবে টিকে আছে এখনো। এর মধ্যে ৩৯৮-ই করেছিলেন ইংলিশ ব্যাটাররা, হেডলি ভেরিটি করেছিলেন ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ অপরাজিত ৬৬। ভারত দিন শেষ করেছিল ১৯০-০ স্কোরে।

১৯১৫

জ্যাক ইভারসনের জন্ম। টেস্ট খেলেছেন একটা সিরিজেই, ভারতের বিপক্ষে ওই সিরিজে ১৫.২৩ গড়ে নিয়েছিলেন ২১ উইকেট। বলটা ছুড়তেন বৃদ্ধাঙ্গুল আর ভাঁজ করা মধ্যমার ফাঁক থেকে, এই গ্রিপের বলগুলো এখন 'ক্যারম বল' নামেই জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

অনুসন্ধান করুন