১৭ মে

১৯৯৭

মুম্বাইতে পেপসি কাপের ম্যাচে ভারত লক্ষ্য দিয়েছিল ২২৬ রানের, ম্যাচকে একপেশে বানিয়ে ফেলতে সনাৎ জয়াসুরিয়া একাই করেছিলেন ১২০ বলে ১৫১। শ্রীলঙ্কার হয়ে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড হিসেবে যা টিকে ছিল প্রায় তিন বছর, ভারতের বিপক্ষে ১৮৯ করে রেকর্ডটি ভেঙেছিলেন জয়াসুরিয়া নিজেই।

১৯৪৭

জন ট্রাইকসের জন্ম। মিশরে জন্ম নেওয়া এই স্পিনার টেস্ট খেলেছিলেন সাতটি, তাতেই গড়েছিলেন আপাত অবিনশ্বর এক কীর্তি। ১৯৭০ সালে প্রথম টেস্ট খেলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে, বর্ণবাদের অভিযোগে নিষেধাজ্ঞায় পড়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার শেষ টেস্ট সিরিজ ছিল সেটিই। ২২ বছর ২২২ দিন পরে খেলেছিলেন দ্বিতীয় সিরিজ, এবার জিম্বাবুয়ের অভিষেক টেস্টে। দুটি টেস্ট খেলার মাঝে সবচেয়ে লম্বা বিরতির রেকর্ড এটাই।

১৯৪৫

ভগবৎ চন্দ্রশেখরের জন্ম। ছোটবেলায় পোলিওতে আক্রান্ত হয়ে ডানহাতের জোর কমে গিয়েছিল তাঁর, তবে প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের লেগ স্পিনের ফাঁদে জড়িয়ে ভারতকে ম্যাচ জেতানোর পথে বাধা হতে পারেনি এই বৈকল্য। তিনি খেলেছেন এবং ভারত জিতেছে, এমন ম্যাচগুলোতে তাঁর ১৯ বোলিং গড়-ই তো এর প্রমাণ।

১৮৯৫

ব্রিস্টলে গ্লস্টারশায়ারের হয়ে সমারসেটের বিপক্ষে হান্ড্রেড করেছিলেন ডব্লিউ জি গ্রেস। এতেই ইতিহাস, প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি। কীর্তিটি গড়তে ডব্লিউ জির লেগেছিল ১১১৩ ইনিংস, এখন পর্যন্ত মাইলফলক ছোঁয়া ২৪ জনের মাঝে ধীরতম।

১৮৮৮

এক ফার্স্ট ক্লাস সিজনে তিন শ'র বেশি উইকেট নেওয়া একমাত্র বোলার আলফ্রেড ফ্রিম্যানের জন্ম। ১৯২৮ মৌসুমে কেন্টের হয়ে গড়েছিলেন সেই অত্যাশ্চর্য ৩০৪ উইকেট নেওয়ার কীর্তি। ফ্রিম্যানের কীর্তির শেষ নয় এখানেই, এক মৌসুমে ২৫০ উইকেট নেওয়ার ঘটনা ক্রিকেট ইতিহাসেই ঘটেছে মাত্র ১২ বার, এর ছয়বারই বোলারের নাম ছিল আলফ্রেড ফ্রিম্যান।

অনুসন্ধান করুন