সোমবার,
০৯ ডিসেম্বর ২০২৪
খেলা শৃঙ্খলা শেখায়, একতাবদ্ধতা শেখায়, ভেতরে জাগায় প্রতিকূলতা জয় করার লড়াই।পরাজয় মেনে নিতে শেখায়, জিতে যাওয়ার পরও বিনয়ী হতে শেখায়। বিকাশ ঘটায় নেতৃত্বগুণের। শারীরিক ও মানসিক সুস্থতায় খেলার ভূমিকা তো না বললেও চলে।
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাফল্য দেশের মর্যাদা বাড়ায়। বাকি বিশ্বের চোখে সম্মান ও সমীহের একটা আসনে জায়গা করে দেয়। কিন্তু ক্রীড়াক্ষেত্রে একটা দেশের অগ্রযাত্রা মূল্যায়নের আসল মাপকাঠি তো হওয়া উচিত, আগের বছরের তুলনায় আরও বেশি মানুষ খেলায় অংশ নিয়েছে কি না।
হার-জিত না থাকলে কি আর খেলার মজা আছে! প্রতিযোগিতামূলক খেলার প্রাণই তো জয়ের জন্য সর্বস্ব নিংড়ে দেওয়া। তবে খেলা কি শুধু এ কারণেই? নাকি খেলার মূল সুর হওয়া উচিত, খেলা হবে খেলার আনন্দে এবং তার কোনো বয়ঃসীমা থাকবে না। বড়রা খেলবে শরীর-মনের যত্ন নিতে। আর শিশু-কিশোরেরা মনের আনন্দে। সময় এসেছে হারিয়ে যেতে বসা সেই খেলার আনন্দে খেলার সময়টা ফিরিয়ে আনার। খেলা বলতে সবাই বুঝবে—খেলার জন্য খেলা। আনন্দের জন্য খেলা। সবার জন্য খেলা। তা নিশ্চিত করতে হোক না একটা সামাজিক আন্দোলন। উৎপলশুভ্রডটকম হয়ে উঠতে চায় এই আন্দোলনের মঞ্চ।
হারিয়ে যাচ্ছে লোকজ খেলাধুলা। গ্রাম-গঞ্জের শিশু কিশোরেরাও এখন মাঠের খেলা ছেড়ে মত্ত মোবাইলের ভিডিও গেমে। নতুন প্রজন্মের সুস্থ বিকাশের জন্য যা এক বড় বাধা। এ নিয়েই পীড়িত এক পাঠক লিখে পাঠিয়েছেন তাঁর নিজের গ্রামের অভিজ্ঞতা।
৯ ডিসেম্বর